বৈজ্ঞানিক কল্পকাহিনীভিত্তিক চলচ্চিত্র স্টার ওয়ারে যেমন দুই সূর্য
বিশিষ্ট ‘ট্যাটুইন গ্রহ’ দেখানো হয়েছিলো ঠিক তেমনই একটি নতুন গ্রহ আবিষ্কার
করেছে যুক্তরাষ্ট্রের মহাকাশ গবেষণা কেন্দ্র নাসা। এই সাম্প্রতিক এই
আবিষ্কারের ফলে প্রমাণিত হলো যে, জর্জ লুকাসের বিজ্ঞান কল্পকাহিনীর অন্তত
একটি দিক জ্যোতির্মন্ডলে বিদ্যমান বাস্তবতার ওপর প্রতিষ্ঠিত ছিলো।
গত ১৩ জুন নাসা ঘোষণা করে যে,
তারা তাদের কেপলার মহাকাশ টেলিস্কোপের মাধ্যমে এমন একটি নতুন গ্রহ আবিষ্কার করেছেন যার রয়েছে দুটি সূর্য। নতুন এই গ্রহের নাম দেয়া হয়েছে ‘কেপলার-১৬৪৭বি’। স্টার ওয়ারের মহাশূন্যচারী লিউকের নিজের গ্রহের নাম ছিলো ট্যাটুইন এবং সেটি এধরনের আন্তঃছায়াপথ জগতের সঙ্গে সমার্থক হয়ে দাঁড়িয়েছিলো।
নতুন এই গ্রহটি আবিষ্কার করেছেন গ্রিনবেল্টে অবস্থিত নাসার গদার্দ স্পেস ফ্লাইট সেন্টার এবং ক্যালিফোর্নিয়ার সান দিয়েগো স্টেট ইউনিভার্সিটির জ্যোতির্বিজ্ঞানীরা। এটিকে পৃথিবী থেকে খালি চোখে দেখা যাবে না। কারণ এটির অবস্থান পৃথিবী থেকে ৩,৭০০ আলোকবর্ষ দূরে।
আনুমানিক ৪৪০ কোটি বছরের পুরনো গ্রহটির দুটি সূর্যই আকারে অনেকটা আমাদের সৌরজগতের সূর্যের আয়তনের। তবে একটির আকার সামান্য বড় এবং অন্যটির আকার সামান্য ছোট। নিজ সূর্যদ্বয়ের কক্ষপথ ঘুরে আসতে গ্রহটি সময় নেয় পৃথিবীর সময়ের হিসাবে ১,১০৭ দিন বা তিন বছরের কিছু বেশি। এধরণের গ্রহগুলির মধ্যে এটিই সবচেয়ে বেশি সময় নিয়ে কক্ষপথ পরিভ্রমণ করে।
পৃৃথিবীর মানুষের পক্ষে কেপলার-১৬৪৭বি গ্রহে পা রাখার কোনও সম্ভাবনা নেই। তবে এর ঘনত্ব, বেধ এবং গ্যাসীয় বস্তুর গঠন অনেকটাই বৃহস্পতি গ্রহের মতো।
সূত্র: ইয়াহু ডটকম
গত ১৩ জুন নাসা ঘোষণা করে যে,
তারা তাদের কেপলার মহাকাশ টেলিস্কোপের মাধ্যমে এমন একটি নতুন গ্রহ আবিষ্কার করেছেন যার রয়েছে দুটি সূর্য। নতুন এই গ্রহের নাম দেয়া হয়েছে ‘কেপলার-১৬৪৭বি’। স্টার ওয়ারের মহাশূন্যচারী লিউকের নিজের গ্রহের নাম ছিলো ট্যাটুইন এবং সেটি এধরনের আন্তঃছায়াপথ জগতের সঙ্গে সমার্থক হয়ে দাঁড়িয়েছিলো।
নতুন এই গ্রহটি আবিষ্কার করেছেন গ্রিনবেল্টে অবস্থিত নাসার গদার্দ স্পেস ফ্লাইট সেন্টার এবং ক্যালিফোর্নিয়ার সান দিয়েগো স্টেট ইউনিভার্সিটির জ্যোতির্বিজ্ঞানীরা। এটিকে পৃথিবী থেকে খালি চোখে দেখা যাবে না। কারণ এটির অবস্থান পৃথিবী থেকে ৩,৭০০ আলোকবর্ষ দূরে।
আনুমানিক ৪৪০ কোটি বছরের পুরনো গ্রহটির দুটি সূর্যই আকারে অনেকটা আমাদের সৌরজগতের সূর্যের আয়তনের। তবে একটির আকার সামান্য বড় এবং অন্যটির আকার সামান্য ছোট। নিজ সূর্যদ্বয়ের কক্ষপথ ঘুরে আসতে গ্রহটি সময় নেয় পৃথিবীর সময়ের হিসাবে ১,১০৭ দিন বা তিন বছরের কিছু বেশি। এধরণের গ্রহগুলির মধ্যে এটিই সবচেয়ে বেশি সময় নিয়ে কক্ষপথ পরিভ্রমণ করে।
পৃৃথিবীর মানুষের পক্ষে কেপলার-১৬৪৭বি গ্রহে পা রাখার কোনও সম্ভাবনা নেই। তবে এর ঘনত্ব, বেধ এবং গ্যাসীয় বস্তুর গঠন অনেকটাই বৃহস্পতি গ্রহের মতো।
সূত্র: ইয়াহু ডটকম
No comments:
Post a Comment
পোস্ট সম্পর্কে মতামত দিন