Sunday, June 1, 2014

স্ট্যাটাস মালা-২

১.
নেমে এলো তবে ঝড়
উড়ে গেলো শহরের আঁধার আচল
উন্মুক্ত মাতাল শহরে ধুলো ওড়ে
উড়ে যায় ঘামে জবজব যুবকের
পোষা কাঁদাখোচা…বিনে পয়সার পাখি।
২.
জলে ভেসে তবে এসেছি নগরে
সম্বিত ফেরার পর ছবি দেখে চিনে নেয়া যাবে
এই ভেবে মুখ গুজে রেখেছি আঁধারে
কখন ধাতস্থ হবো নাগরিক চালাকিতে


কখন শিখে নেবো শহুরে বাবুয়ানা
সব বলে পথ নির্দেশনা দেবে বিদেশী ইন্সট্রাক্টর।
ওরা নাকি আমাদের চেয়ে পথ ঘাট ভালো চিনে
আর তাই সম্বিত বিষয়ে যেসব ধারণা ছিলো
ভুলে গেছি… মাটিতে বিছানো অন্ধকারে চোখ রেখে
ভাবি, পীচ ঢালা পথ আর পাথরে বিশ্বাস রাখতে জানলে

আমিও নগর বাউলের সাজে, নিয়নের তীর দেখে
পৌছে যেতে পারতাম লক্ষ্যের কাছাকাছি…
৩.
রুপালী জ্যোছনা বিভ্রান্তি ছড়ায়, অযত্নের অসমান পথ
আমাদের পাতি রসায়নে যেনো মসৃণতা হয়ে ধরা দেয়
হোচট খেয়েছি যতোবার, ততোবার বিলা খাই পথে,
কখনো বা চাঁদের উপর…শহুরে হুংকারে শাপশাপান্ত করেছি
তাহাদের, নিজেদের চোখ অথবা মনন নিরাপদ হেফাজতে রেখে।
৪.
অপেক্ষার সময়টাতে অনেক গাছপালা মেলে দেই,
কল্পনার সীমানা পেরিয়ে ঢুকে যাই অনধিকারে,
তাই বলে ভেবে বসো না যে সেসব আমার
সত্যি সত্যি চাই। আমি তখন পাহাড় চূড়ায়
গড়েছি ছোট্ট লগ কেবিনটারে। তার ব্যালকনিতে
ঝুলিয়ে দেয়া দোলনায় দোল খেতে খেতে
সুগন্ধি চায়ের কাপে চুমুক আলতো করে।
তোমাকেও নিয়ে যাই কখনো সখনো…
তুমি তরমুজ কেটেছো হীরক ছুড়িতে।
হঠাৎ আঙুলে লাল রেখা ভেসে উঠলে বুঝি
কেটে গেছে…জীবনের তাল-স্বপ্নের বিভ্রান্ত বলিরেখা।
এসব আমার প্রত্যাশার তালিকায় ছিলো না কখনো,
সত্যি করে এসব চাহিদা থাকলে আমি হয়তো
পাহাড়ের কাছে মিনতি জানিয়ে একদিনের জন্য
তারে আমার করে নিতাম, একদিনের জন্য হলেও
টম কাকার সাদাঘরটাকে ধার চাইতাম…
একদিনের জন্য হলেও তোমার পাশে বসে থাকতাম
ব্যর্থ বিড়ালের মতো।
৫.
শৈশবে কুড়িয়ে পাওয়া কড়িটার গায়ে
অন্য কারো নাম লেখা ছিলো…
তবুও কেনো জানি একেবারে
একান্ত নিজের বলে আগলে রেখেছি তারে।
সেই হারানো কড়িটা যার ছিলো
সেও কি ভাবেনি কড়িটার কথা আমার মতোই!
৬.
ভোরের বাতাস কেমন আনমনা কাঁধ ছুঁয়ে যায়
চমকে উঠে পেছনে তাকিয়ে দেখি,
দূরত্ব বেড়েছে দ্বিগুনের বেশি…
খিল খিল করে হেসে ফেলে কেউ;
শব্দটাকে চেনা মনে হলেও সতর্ক জেনে গেছি
ভাবনার সীমানা ডিঙিয়ে কখনো আসেনা রেলগাড়ি।
৭.
ঝড়ো বালুকনা তবে ঝরে যাক;
বৃষ্টির বিলাসী পতনে বাজুক
পুরোন দিনের সব কথা তবে…
৮.
ফিরে আসতে বলবোনা চাকারে!
তবে থেমে যাবে সভ্যতা-এগিয়ে যাওয়া…
আমিই না হয় গিয়ে দাঁড়ালাম তার পাশে
না হয় দৌড়তে থাকি সভ্যতার গতিপথে, অনায়াসে।
৯.
পথের গা থেকে ঘামের গন্ধ ওঠে নতুন ধানের মতো;
এমন শুকানো ত্বক কখন কিভাবে স্বেদসিক্ত হলো
ভেবে এই বেলাটা কাটিয়ে দেই, রাত পেরিয়ে ভোরের
আলো এসে থমকে দাঁড়ালে না হয় জানালাটা খুলে দেয়া যাবে।
জানালার সাথে কপাটের কি সম্পর্ক লেখা আছে?
কাজলে কাজলে খুঁজে আমি কেবল জলের কথা
জেনেছি-মেনেছি…জানা বোঝা বলে আসলে কখনো
কিছু থাকে না জীবনে, সবটাই মেনে নেয়া নিয়মের
ব্যর্থ অথবা সফল ছায়াছবি। কেউ কেউ তারে নিয়তি বলেছে…
১০.
আঙুলে ছুঁয়েছি জল…প্রার্থনার প্রহরে তোমারে এনে দেবে তার স্রোতধারা। নদীর এপারে বসে আমি তারা গুনি-ঢেউ গুনি-জলপিপি গুনতে গুনতে মনে হয় ডুবে গেলে তুমি আবার ওপারে ফিরে যাবে…সাতার কি ভুলে গেছো?
১১.
পথ ভুলে পড়ে আছি গুলশানে
কোথাও যাবার কথা ছিলো সেই কবে থেকে
কোনো এক সনাতন গাছ কালীর ছায়ায়
ঝড়-বৃষ্টি-রোদ্দুরের স্মৃতি ভুলে কাটিয়ে দেবার
কথা ছিলো জলমহাল আর নোনা জল ভালোবেসে,
অথচ অবিবেচক পড়ে আছি পথ ভুলে গুলশানে
শহরের সকল ঝা চকচকে দেয়ালে দেয়ালে ঘেরা
গোলকধাঁধাঁর দিক খুঁজে পেতে ঘাম ঝরে; তবু পথ
মুখ বের করে করুনারে দেখা দেয় নাই…
১২.
আমি কি পোকার মতো ঢুকে যেতে চাই!
তারপর ঘরের গন্ধ পাল্টে দিয়ে নিজের খুশিতে
ভেবে নিতে পারি ঘরখানা আমার?
সে যদি নিজের ঘরে ছুঁয়ে থাকে অন্য কোনো দুঃখ
আমি বরং অপেক্ষা করি দূরে থেকে
কখনো সুযোগ মিলে গেলে দুঃখের কিছুটা ভাগ
চেয়ে নেয়া যাবে;
১৩.
না ঘুমানোর আয়োজনে বিছানা সাজাই;
তারপর রাতভর কিলবিল পোকার মতোন
আলোর রেখায় এবাড়ি-ওবাড়ি…
১৪.
সূর্য্যটাকে ডুবে যেতে দেখলেই কেমন অসহায় লাগে।
মনে হয় ঘরে ফিরে যেতে হবে।
ঘর মানে বেকার বিছানা,
ঘামে আর ঘুমে মিলেমিশে কাদা খোঁচা;
যেখানে অনেক ফুটপ্রিন্ট ফুটে থাকে…
পরিচয়হীন সব পায়েরা কখনো
চলে গেছে কাদা পার হয়ে দূর ইতিহাসে।
১৫.
দেয়ালে ঠেকেছে পিঠ,
তাহলে দেয়াল বনে যাই
পেছনে ছুটছিলো যারা, তারা
এসে ফিরে যাবে আমায় না পেয়ে।
কেউ কখনো দেয়াল খুঁজে বেড়িয়ে সময়
নষ্ট করতে চায় না; দেয়াল বাঁধায়
আটকে পড়া শিকারের খোঁজে কেউ আসে,
কেউ আসে দেয়ালের ওপারে কল্পিত পথ
যদি পাওয়া যায় টপকে গেলে, এই ভাবনায়…
১৬.
যেহেতু বৃষ্টির দেখা নাই
তাই মেঘ দেখে দেখে ভাবি
একদিন জলের উচ্ছ্বাসে মুখ রেখে
স্বপ্নপূরণ করে নেয়া যাবে, দেখো!
১৭.
সরীসৃপের মতোন ঠাণ্ডা তোমাকে জড়িয়ে
ঘুম দেয়া যেতো এই গরমের রাতে…
১৮.
সন্ধ্যা কাটানোর জন্য মানুষের খোঁজে নামার মতোন
বিরক্তিকর বয়সে পৌছে যেতে হয় ধীরে ধীরে
মানুষেরা খুব বেশি খুঁজবেনা ব্যস্ততাকে…
তার চেয়ে ভালো ব্যস্ত না থাকার অভিনয়,
নিজেকে সুলভ করে দেয়া…
১৯.
পাগলের ছাড়া আর কারো পায়ে বেড়ি পরানো দেখিনি।
আমাদের পায়ে বেড়ি নেই! বেড়ি নেই!
তবুও আমরা শহরের গণ্ডী ছাড়িয়ে কখনো
অন্য কোথাও যাবার অধিকার রাখি নাই যেনো।
পাগলটারে আটকে রাখা হয় চার দেয়ালের ঘরে
আমরা আটকে আছি শহরের সীমানায়
তার উপর রাতের বেলা সীমানার চিহ্ন খালি চোখে
দেখা যায় না…ইনফ্রারেড চশমায় ভিন রঙা শহরের প্রান্তরেখা।
২০.
I am jailed in rain…
afraid of losing datas.
if I had a raincoat
it would be a matter of time
to break the prison
and get out of this
terrible alienation,
the luxury of being alone…
ঝুম ঝুম ঝুম বৃষ্টি, কি অনাসৃষ্টি
ভিজে হাওয়া লাগে প্রানে
আনচান এ অন্তর, ঝর ঝর ঝর ঝর ঝর এ প্লাবনে…! — feeling অসাধারন! at My Roof Top.
মৌমিতা তাসরিন নদী (সংগীতশিল্পী)
________________________________________
2.
বৃষ্টি আমায় বানাল শিকারি,
স্মৃতি আমায় করল ভিখারি!
আসিফ মেহেদী (রম্যলেখক-উন্মাদ ও রস+আলো)
________________________________________
3.
মা-
…………………………………………………………
এক দেশে অনেক গুলো “মা” ছিল।
একদিন এক ” মা” দেখলো, সে এক কফিন বক্সে শুয়ে আছে এবং তার ঠিক মাথার কাছে তার দুটো পরীর মতো শিশু কন্যা দাঁড়িয়ে ফুঁপিয়ে ফুঁপিয়ে কাঁদছে , তার পরী দুটোর আশে পাশে কেউ নেই- ওরা সম্পূর্ণ একা। এতো অদ্ভুত করুন ভঙ্গীতে ওদের মা কখনো তাঁদের কাঁদতে দেখেনি। মা তার ছোট্ট পরীদের দুই হাত বাড়িয়ে কাছে টেনে আদর করতে চায়, কিন্তু পারেন না। কারন তখন তিনি মৃত।
একটি সুন্দর ভোর-
কঠিন এক দুঃস্বপ্ন শেষে সেদিন ভোর আসে। মা ঘুম থেকে উঠেই তার প্রিয় পরীদের কপালে চুমু খায়। দুঃস্বপ্নের জগত থেকে পাওয়া অভিজ্ঞতা মায়ের মমতাকে আরও বাড়িয়ে দেয়। সন্তান্দের প্রতি আরও বেশী যত্নশীল হন। বেড়ে যায় সন্তানদের বেড়ে উঠা পর্যন্ত তার নিজেকেও সুস্থ, সুন্দর রাখার আপ্রান চেষ্টা। তিনি বুঝে গেছেন- সন্তানের জন্য “মায়ের ” কোন বিকল্প নেই। তাকে তার সন্তানদের জন্য সুস্থ থাকতে হবে, ভালো থাকতে হবে, সন্তানদের সুন্দর এক টি পৃথিবী উপহার দিতে হবে।
* দুঃস্বপ্ন দেখা ভালো *
(সব মায়েদের জন্য – বাবাদেরও ভাবনার বিষয়, সন্তানরা একটু ভেবে দেখো। )
এন শামসুন সুমি (নিউয়র্ক থেকে)
________________________________________
4.
প্রকৃত আয়রন ম্যান হলেন আমাদের এলাকার লন্ড্রীওলা। উনি সারাদিনই আয়রন করেন।
পাভেল মহিতুল আলম (রম্যলেখক-রস+আলো)
________________________________________
5.
নিজের ভুল, নিজের অতীত থেকে শত চেষ্টায়ও ছুটে আসা যায়না।
পিছু যেন ছার্তেই চাইনা।
একসময় তারা মানসিকভাবে অসুস্থ হয়ে পড়ে।
তাই হয়তবা কিছু কিছু মানুষ কখনোই সুখী হতে পারে না।
এই যেন তাদের নিয়তি হয়ে দারায়।
সামিনা ইসলাম (ছাত্রী, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়)
________________________________________
6.
আমেরিকার বাঙ্গালিরা গণিতে খুব ভালো হয়…
তারা ৮০ র ঘরের নামতা জানেন !
দিনে কতবার যে ডলার আর টাকার হিসেব কষেন
সাজেদুল ইসলাম শুভ্র (ফিচার রিপোর্টার, ইত্তেফাক)
________________________________________
7.
নির্মলেন্দু গুনের জন্মদিনে অভ্র দিয়ে বারবার লিখতে চাচ্ছি, হ্যাপ্পি বার্থডে ‘গুনদা’।
কিন্তু হয়ে যাচ্ছে, হ্যাপ্পি বার্থডে ‘গুন্ডা’।
আসলেই এই লোক একটা গুন্ডা। এত চমৎকার প্রেমের কবিতা কোনো ভালো ছেলে কোনোদিন লিখতে পারে? জীবনেও না।
আলিম আল রাজি (রম্যলেখক)
________________________________________
8.
Finally the finale of “Power Voice” is happening tomorrow at 7.30. It was a great journey with the team members of PV. Thanks to all of u specially director Tanveer Khan, Mahaguru Runa Laila, Bappa da, Subir kaka, Mousumi apa and Ankhi. I wish all the best to the participants of this show and hope u all can accomplish your dreams.
ইমন সাহা (সংগীত পরিচালক)
________________________________________
9.
আমার কেন রাতগুলোতে
ইচ্ছে করে হাত বুলোতে?
যেই এগুলাম ছোঁয়ার মত
মিলিয়ে গেলে ধোঁয়ার মত!
(-Anik Khan, ২০০৮, প্রথম আলো, রস+আলো) — reading my old big yellow legal pad.
অনিক খান (রম্যলেখক)
________________________________________
10.
বিশৃঙ্খলায় ভরা জীবনযাপন ছিলো তার। মদ খেয়ে পরে থাকা, নিত্য নতুন নারী সঙ্গের জন্য পতিতালয় গমন…এভাবেই কাটতো দিন। অসম্ভব বাজে চরিত্রের মানুষটি এতোসব ‘অপকর্মের’ মধ্যেও কিভাবে যেন মালিক বনে গেলেন ইতিহাসের অংশ হয়ে যাওয়া চমৎকার কিছু সৃষ্টির! বাতাসে লাশের গন্ধ…যে মাঠ থেকে এসেছিল স্বাধীনতার ডাক সে মাঠে আজ বসে নেশার হাট… ভালো আছি ভালো থেকো, আকাশের ঠিকানায় চিঠি লিখ…..
সময় গড়িয়ে গেলো, হারিয়ে গেলো মানুষটি। অনেকে মনেই রাখলো না তার নাম, চেহারা, চরিত্র… শুধু রয়ে গেলো কয়েকটি লাইন…
“ভালো আছি ভালো থেকো, আকাশের ঠিকানায় চিঠি লিখ”
RIP রুদ্র মুহম্মদ শহিদুল্লাহ…
নওরিন আক্তার (সাব-এডিটর, চারবেলা চারদিক)
মহা শিক্ষিতের মুখে শিক্ষিত গালি শুনলে আমি ব্যাপক বিনোদিত হই ।।
যে নিজের দূর্বলতা আড়াল করতে গিয়ে নিজেকেই আড়াল করে ফেলে সে ভীতু,কাপুরুষ ।
কিছু কিছু মানুষ এত খারাপ এত নীচ হয় যাদের দেখে ডাস্টবিনের কীটও বলে -উপরওয়ালার কাছে শুকরিয়া কারন আমাকে তর মত মানুষ করে সৃষ্টি করেননি ।
পৃথিবীর খারাপ মানুষগুলো ভাল মানুষ সাজার অভিনয় এমন নিখুতভাবে করতে পারে যেটা সত্যিকার ভাল মানুষদের দৃশ্যের আড়াল করে দেয় ।
উচ্ছাস যখন সীমানা পেরিয়ে যায় তখন সেটা পাগলামিতে রুপ নেয় !!
যে দিন চলে যায় – সে দিনগুলো বিবর্ণ বা নিরাকার থাকলেও আমরা একসময় সেগুলোকে সাদা কালো বা রঙিন মলাটে মুড়িয়ে একটা আকার দিয়ে দেই । তারপর সেটাকে নিয়ে গল্প করি – আহা আগে কি সুন্দর দিন কাটাইতাম ।
পথের বুকের হাঁড়েহাঁড়ে মিশে আছে পথিকের সোনালী পদচিহৃ।
কোন মানুষ যদি তার সাথে ইতরামি করার সুযোগ দেয় – তাহলে সুযোগটা কাজে লাগানোটাই ভাল । কারণ আপনি যদি কাজে না লাগান তাহলে ঐ মানুষটাই একদিন আপনাকে ইতর বলে গালি দিবে । তাই ইতরামি না করেও ইতর গালি শুনার চেয়ে ইতরামি করে ইতর গালি শুনাটা যুক্তিযুক্ত বলে মনে হয় ।
তোমারা যারা মাটি হতে চাও,প্রথমে তোমরা পথিক হও ।
সব মানুষ মারা যাওয়ার পর পঁচে না,কেউ কেউ পঁচে যাওয়ার পর মারা যায় ।
কিছুকিছু সম্পর্ক আছে যেটা নতুন করে দেখিয়ে দেয় – জীবন আসলেই সুন্দর ! আর জীবনকে নতুন করে বারবার সুন্দর ভাবতে ভালই লাগে ।
আমাদের ভিতরটা যখন কষ্টে ভরপুর হয়ে উঠে তখন কিছু কষ্ট উপচে পড়ে বাহিরে চলে আসে। আমরা তার নাম দিয়েছি অশ্রু -এই অশ্রুই হলো আমাদের ভিতরের অতিরিক্ত কষ্ট ।
সবকিছু আছে তারপরেও কি যেন একটা নাই অনুভব করার নাম নিঃসঙ্গতা।
আমরা জীবনে সবচেয়ে বেশি যে জিনিসটা করি সেটা হল অভিনয়। আর অভিনয় করতে গিয়ে যে জিনিসটা সবচেয়ে বেশি করতে হয় সেটা হল মিথ্যার অনুশীলন। অভিনয় আর মিথ্যার বলয় থেকে যে নিজেকে বের করতে পারবে সেই পাবে প্রকৃত মু্ক্তির স্বাদ।
কেউ বিশ্বাস করুক আর নাই করুক আমি বলছি – প্রেমের রঙ হল সবুজ ।
খাঁচায় বন্দী পাখি যে গান গায়–সেটা মুক্তির গান।
স্বৈরাচারীরা স্বাধীন থাকে কিন্তু তারা স্বাধীনতা উপভোগ করতে পারে না ।।
ইচ্ছা যখন বর্তমানে থাকে উপায় তখন ভবিষ্যতে বাস করে,উপায় যখন বর্তমানে আসে তখন ইচ্ছা অতীতে চলে যায় ।
যে স্মৃতিগুলো আমরা সুখের মনে করে জমিয়ে রাখি,একসময় সেই সুখের স্মৃতিগুলোই আমাদের সবচেয়ে বেশি মন খারাপ করে দিয়ে যায় !
যে গল্পের নায়কের নাম “আমি” আর নায়িকার নাম “তুমি” থাকে সে গল্প পড়তে বড় আপন আপন লাগে ! পড়তে পড়তে কোন একসময় মনে হয় – এই গল্পটা তো আমার গল্প !
- দিন বদলের সুরে গাই মুক্তির গান
- আমায় বর্ণমালায় রচিত হউক দিন বদলের গান
- মিষ্টি মুখের মিষ্টি মাঝেমাঝে তিতা হয় ।।
- অতিরিক্ত ক্লান্তি মানুষকে নষ্টালজিক করে তুলে ।
- কেউ গালি দিলে বা মারলে সেটা ভুলে থাকা যায় কিন্তু কেউ কারোর আবেগ নিয়ে মসকরা করলে শত চেষ্টা করেও সেটা ভুলা যায় না ।
- একটা মানুষ হঠাৎ করে অনাকাংঙ্খিতভাবে মারা গেলে সে নিজে শুধু মারা যায় না,আরো কিছু মানুষকে জীবন্ত লাশ বানিয়ে যায় !
- প্রেমে পড়ুন অথবা বই পড়ুন – মনযোগ দিয়ে পড়বেন – তাহলে কিছু একটা শিখতে পারবেন ।
- মানুষের মাঝে আলমারির মত একটা জিনিস আছে যার চারদিক ব্ল্যাকবোর্ড দিয়ে আবৃত,তার নাম ‘মন’
- পাখির শিসের বাঁকবাঁকে জীবনটাকে যারা মিশিয়ে দেয় তাদের কোন ঘর থাকেনা
- মাঝেমাঝে ভাবি এখন আর নতুন কি নিয়ে ভাবা যায় ।।
জীবিত থেকেও বারবার মরতে চাইলে সহজ পথ হল বারবার প্রেমে পড়া ।
অতিরিক্ত টেনশন মানুষকে সন্দেহভাজন করে তোলে ।
ভীতু মানুষের ২য় বৈশিষ্ট হল তারা অন্যদের অকারনে সন্দেহ করে । ৩য় বৈশিষ্ট হল তারা নিজেরা অকারনে টেনশন করে এবং অন্যদের মাঝে সেই টেনশন বিলিয়ে দেয় ।
পৃথিবীর প্রত্যাকটি মানুষের উচিত রুটিন করে রোজ ১০০ জন কে সালাম দেয়া এবং ১০০ জনের সালামের উত্তর দেয়া । তাতে যদি মানুষের মাঝে একটু শান্তি আসে!!
হাসিমুখে বিদায় দিতে গিয়ে অনুভব করলাম চোখে জল টলমল করছে।।
কিছু কিছু স্মৃতি আছে যা আমাদের জোঁকের মত আঁকড়ে ধরে বসে থাকে,আর কিছু কিছু স্মৃতি আছে যাকে আমরা জোঁকের মত আঁকড়ে ধরে বসে থাকি ।
চোখ দিয়ে সারা দুনিয়া দেখতে পারি কিন্তু নিজের মুখ দেখতে গেলে আয়নার সাহায্য নিতে হয়!!!
তৈলাক্ত মাথায় তৈল দিতে অনেক সুবিধা এবং লাভজনক ।। কারন তেলের খরচ কম হয় এবং বেশিক্ষন ডলতে হয়না ।।
কিছু কিছু মানুষ মরে গিয়ে বেঁচে যায় !আর কিছু কিছু মানুষ বেঁচে থেকেও মরে থাকে ।।
একমাত্র দক্ষ শিকারীরাই সহজে অন্যের কাঁধে বন্দুক রেখে শিকার করতে পারে । আর যারা সহজে অন্যের কাঁধে বন্দুক রেখে শিকার করতে পারদর্শী রাজনীতিতে তাদের ভাল করা সম্ভবনা খুব বেশি ।
স্মৃতিরা সুইচ অন ছাড়াই চারপাশে ফ্যান এর মত ঘুরঘুর করে । সুইচ অফ করার সিষ্টেমও নাই !!
গতকাল আমি যেটা করতে পারিনি,আগামীকাল আমি সেটা করতে পারব কিনা এটা নিয়ে আজ আমি চিন্তায় আছি ।
আয়নার সামনে দাঁড়িয়ে সকিছু চেক করলাম সব ঠিকঠাক আছে কিনা । সব ঠিকই আছে,হাত পা নাক কান মুখ শরীরের সব অঙ্গই জায়গামতই আছে ।তবে একজন যে আমায় বলল আমি নাকি বদলে গেছি !!!??
স্বপ্ন ভঙ্গের ব্যাথাগুলো আবার নতুন করে স্বপ্ন দেখার জন্য বারবার প্রলোভন দেখায় । আমরা সেই প্রলোভনে পড়ে নতুন করে স্বপ্ন দেখতে শুরু করি । আমাদের খেয়াল থাকেনা আগামী ব্যাথাটা আমাদের বহন করার ক্ষমতা আদৌ আছে কিনা!!
আমি কিন্তু খুব কর্মট মানুষ । তবে বেকার থাকতে পছন্দ করি ।
মাঝেমাঝে অবৈধ কাজ করার বৈধতা থাকা উচিত ছিল । কারন পৃথিবীর অধিকাংশ ফান অবৈধ জিনিসগুলোতে লুকিয়ে আছে ।
আয়না পড়লে ভাঙ্গে আর ঘুম উঠলে ভাঙ্গে ।।তাই আয়না আর ঘুমের দেখা হয়ার সম্ভবনা নাই ।
বিন্দু বিন্দু ঘুম জমতে জমতে এক সমুদ্র ঘুম চোখে জমে গেছে । ভাবছি কিছু ঘুম খুচরা বিক্রি করব আর কিছু নিলামে তুলব ।।
কাউকে বিশ্বাস করে নিজের বিশ্বাসটুকু দিয়ে দিলে খুব সহজে বোঝা যায় কোনটা মুখ আর কোনটা মুখোশ । বাজার থেকে মুখোশ কিনে এনে পরে পরিক্ষা করে বের করতে হয় না কোনটা মুখ আর কোনটা মুখোশ।
বোকামীকে সরলতা মনে করা এক ধরনের প্রথম শ্রেনীর বোকামী!!
ইদানিং মন খারাপের কারন খুঁজতে গিয়ে দেখি মন ভাল হয়ে যায় ।।
মন খুলে হাসতে গিয়ে দেখি মন তালা দেয়া আর চাবি গায়েব ।
বিদেশে যারা থাকে তাদের হাঁটার সময় নাই কারন তারা সবসময় দৌড়ের উপর থাকে ।
“ভালবাসি”বলার পর আর কিছু বলার অবশিষ্ট থাকে না, কথার থলেটা খালি হয়ে যায় ।
জীবন খুঁজতে খুঁজতে আমরা সবাই একদিন মূত্যুর কাছে পৌছে যাই । আর এটাই বোধয় জীবন ।
মানুষ যেভাবে ক্ষমতার পিছনে দৌড়ায় সেভাবে যদি বাস্তবে দৌড়াত তাহলে হয়ত শুধুমাত্র দৌড়ের জন্যে আলাদা করে একটা অলিম্পিকের আয়োজন করতে হত
আমি মানুষকে সবসময়ই খুব বেশি কম বুঝি ।।
দেশকে যখন তখন মিস করা শুরু করি । তাই ঠিক করেছি দেশকে মিস করার একটা সময়সূচি ক্যালেন্ডার বানিয়ে দেয়ালে নামাজের সময়সূচি ক্যালেন্ডারের পাশে ঝুলিয়ে রাখব।
পাগলকে খুশি করার সবচেয়ে সহজ উপায় হল তার কথা মনযোগ দিয়ে শুনা আর ভাব দেখানো তার সব কথা বুঝেছি ।কিন্তু কোন উত্তর না দেয়া ।
নিয়ম ভাঙার জন্য কতিপয় নিয়ম থাকলে কি এমন ক্ষতি হত ।
পাখি গান গায় না, শিস বাজায় । আর আমরা সেটাকে মিউজিক না বলে গান বলে চালিয়ে দেই ।
আমি মাটিতে শরীরের গন্ধ পাই অথচ শরীরে মাটির গন্ধ পাওয়ার কথা ছিল ।
সবচেয়ে বেশি সত্য বলার শপথ নেওয়া হয় আদালতে ।অথচ এই আদালতেই সবচেয়ে বেশি মিথ্যা বলা হয়ে থাকে
আমাদের যেটা আছে সেটা নিয়ে শুকরিয়া আদায় করি একবার । আর আমাদের যেটা নেই সেটা নিয়ে আপসুস করি একশবার ।
গালিগালাজে কোন প্রকার ভাইটামিন নাই । শুধুশুধু এনারজি নষ্ট ।
আত্নসম্মানবোধ রক্ষার্তে যদি অহংকার প্রদর্শন করতে হয় তাহলে সেটা দোষের কিছু না ।কারন সেই অহংকার আপনার পতন ডেকে আনবে না বরং আপনার ব্যাক্তিত্ব বাড়িয়ে দিবে
যারা ভাগ্য বিশ্বাস করে না তারা ভাগ্যকে মনে করে ব্যর্থতা ঢাকার সহজ পথ । আর যারা বিশ্বাস করে তারা ভাগ্যকে তাদের সফলতার প্রধান কারন হিসাবে গন্য করে ।
প্রতিদিন নতুন করে অবাক হতে হয় নতুন রুপের পুরানো মানুষ দেখে । প্রতিদিন নতুন করে অবাক হতে হয় পুরানো রুপের নতুন মানুষ দেখে ।
খুব শীঘ্রই বাংলা ব্লগের কাদা ছুড়াছুড়ি বাংলাদেশের জাতীয় সংসদকে হার মানাবে । ব্লগার হিসাবে আমি লজ্জায় আনন্দিত ।
ভীতু আর দূর্বল মানুষরা পরাজয়কে সহজে মেনে নিতে পারে না ।
- চোখের সামনে হাজার হাজার প্রশ্নবোধক চিহ্ন । অবিরাম ছুটছি অগনিত প্রশ্নবোধক চিহ্ন চোখের সামনে চশমার মত ঝুলিয়ে।এই প্রশ্নবোধক চিহ্নের আগে যে বাক্যটি বেশি আসে সেটা হল “আমি কে”
- প্রত্যেকটা হারের পর একটা জিত থাকে । আমি হেরে যাওয়ার পর সেই জিতের পিছনে ছুটি ।
- সুখে থাকলে পোকে কামড়ায়।আর দুঃখে থাকলে সাপে কামড়ায়।।
- সরল অংক সরল না হয়ে এত জটিল কেন এটা খুজে বের করতে গিয়ে আমি নিজেই জটিল একটা সমস্যায় পড়ে যাই ।
- পৃথিবীর সবচেয়ে মূল্যবান লাইসেন্সের নাম হল “বিয়ে”।
- প্রেম মানুষকে প্রতারনা করতে শিখায় । অথচ ভালবাসা শিখতে মানুষ প্রেমে পড়ে ।
- ভুল করতে করতে শিখলে সেটার স্হায়িত্বটা দীর্ঘ হয় ।
- সত্যের ভাত নাই তবে আঙ্গুর আপেল দুধ ডিম ঠিকি আছে । এ জন্যইতো সত্য এত শক্তিশালী ।
-ব্যর্থতা একটা পরিশ্রমী মানুষকে সফলতার আরও কাছে নিয়ে যায়
- আমি ভাল আছি বললে ভুল হবে,আবার ভাল নাই বললে সেটাও ভুল হবে ।
=নিজের যোগ্যতা কিংবা ক্ষমতার বাহিরে গিয়ে সাহস দেখানোটা একরকম বোকামী।=
=জীবনে সবচেয়ে বেশি যে মিথ্যা কথাটি বলেছি এবং আজীবন বলে যেতে হবে,সেটা হল”আমি ভাল আছি”।=
=নতুন করে একটা জিনিস পাওয়ার চেয়ে হারানো জিনিস খুঁজে পাওয়ার মাঝে আনন্দ বেশি।=
=ফেলে আসা সময়ের জন্যে আমরা যে সময় ব্যয় করি সে সময়ের হিসেব আমরা রাখি না।=
=যে জেনেশুনে ভুল করে তাকে সেটা শুধরানোর অনুরোধ করাটা আরও বড় ধরনের ভুল।=
=অধিকাংশ মানুষ বলতে চায় কিন্তু শুনতে চায় না।যারা শুনতে চায় তারা বোঝতে চায় না ।আর যারা বোঝতে চায় তাদরকে বোঝানো সবার পক্ষে সম্ভব হয় না ।=
=ইদানিং কোন কিছু চাইতে ভয় হয় কারন যদি না পাই কিংবা যার কাছে চাইব সে যদি ফিরিয়ে দেয় -তাই মনে মনে পেয়ে গেছি চিন্তা করে নিজেকে শান্তনা দেই ।=
=পৃথিবীর lucky মানুষগুলোই শুধু দুঃখকে নিয়ে বিলাসিতা করতে পারে।=
=কেউ যদি ভালবাসে না তাহলে কষ্ট হয় । তারচেয়ে বেশি কষ্ট হয় কেউ যদি ভুলে যায় =
=ভুলে যাওয়া আর বদলে যাওয়া খুব কঠিন দুটি কাজ আর এই কঠিন কাজ দুটি কিছু কিছু মানুষ খুব সহজে করে ফেলে।=
যখনি একা হতে চাই কিংবা যাই কপালপুড়া একাকীত্বটা আমার সঙ্গে থেকে যায় ।তাই একা হওয়া বোধয় আর এ জীবনে হবে না”।
“সত্য আর মিথ্যার মধ্যে মিথ্যাটা ক্রমশ সহজ হয়ে যাচ্ছে । আর মানুষ সবসময়ই সহজ পথটাই বেছে নিতে স্বচ্ছন্দ বোধ করে”।
“আসুন হাসতে হাসতে চোখের সব জল শুকিয়ে ফেলি যেন কান্নার জন্যে আর এক বিন্দুও অবশিষ্ট না থাকে”।
“মৃত্যুর পর একদিনের জন্যে হলেও ফিরে আসতে চাইব এটা দেখার জন্যে যে – আমার জন্যে কেউ চোখের জল ফেলেছিল কিনা”!
“শুনেছি টাকার ভিতরে নাকি সুখ লুকিয়ে থাকে ।আমার আবার সুখ দেখার খুব শখ। তাই আমি টাকা কুচিকুচি করে ছিড়ে তন্নতন্ন করে খুঁজেছি সুখটা কোথায় লুকানো ।কিন্তু আপসোস আমি টাকার ভিতরে কোন রকম সুখ খুঁজে পাইনি উল্টো টাকাটা অচল হয়ে গেল”।
“শিক্ষায় লুকিয়ে আছে চরিত্র গঠনের মুলমন্ত্র ।কারন শিক্ষার মেরুদন্ড হল চরিত্র”।
“কেউ যদি রাজনীতিবিদ হতে চায় তার প্রশিক্ষন নেওয়া দরকার ঠিক তদ্রুপ কোন রাজনীতিবিদ যদি মানুষ হতে চায় তারও প্রশিক্ষন নেওয়া দরকার”।
“শরীরের চালক মন , মনের চালক ধন,আর ধনের চালক পরিশ্রম”!
“মানুষের সামনে টাকা,টাকার পিছে জীবন । অতএব টাকাটা সব সময় সামনেই রয়ে যায়”।
ফেইসবুক স্ট্যাটাস ( দ্বিতীয় কিস্তি )
= ফেব্রুয়ারী কিংবা ফাল্গুন কোন বিষয় নয় – বিষয় হল বাংলা ভাষার জন্যে সালাম বরকতরা প্রান দিয়েছিল।=
= ভাল মানুষ হতে হলে ধার্মিক হওয়াটা জরুরি নয় =
= বন্ধু যখন শত্রু হয় তখন বোঝতে হবে আর রেহাই নাই।=
= স্বভাবের কারনে অধিকাংশ মানুষই অভাবে পড়ে । =
= কঠিন শব্দ দিয়ে কবিতা লেখা সহজ । সহজ শব্দ দিয়ে কবিতা লেখা কঠিন ।=
= বার বার ফিরে আসার আনন্দের চেয়ে একবার বিদায়
নিয়ে চলে যাওয়াটা বেশি কষ্টের ।=
= ভালবাসা মানে হল – অভিমান করে অপেক্ষা করা ।=
= হতাশা মানুষের ভাগ্যকে কপাল থেকে হাতের রেখায় নামিয়ে নিয়ে আসে ।=
= শুনেছি দেয়ালেরও নাকি কান আছে কয়েকদিন পর শুনব দেয়াল হল আরেক প্রজাতির মানুষ ।=
= সাপ প্রেমে পড়ার পর বিষাক্ত হয়ে উঠে । এর আগে সে বিষহীন থাকে ।=
- প্রতিদিন মনে হয় এই বুঝি শেষ,তারপর দেখি,আবার নতুন করে শুরু …।-
- চারদিকে এত মৃত মানুষ,নিজেকে জীবিত দেখে লজ্জা ই লাগে।-
- ভুল হয়ে যায় না ভুল করে ফেলি,বুঝি না।-
- লোভ মানুষকে চরম selfish করে তোলে।-
- মানুষ বদলায় ঠিক কিন্থু তার স্বভাব বদলায় না।-
- কানা মামুর চেয়ে নাই মামু আনেক আনেক ভাল……।-
- যতই পালাতে কিংবা হারাতে চাও না কেন,সন্ধ্য হলে ঘরে ফিরতেই হবে । একেই বলে ট্রাজেডি।-
- পৃথিবীর ক্ষমতাবান মানুষগুলি ক্ষমতার অপব্যবহার না করলে হয়ত পৃথিবীটা আরও সুন্দর হত!-
- শেয়ার ব্যবসা অনেকটা সিগারেটের মত । শরীরের জন্যে ক্ষতিকর কিন্তু মাঝেমাঝে মানসিক প্রশান্তি দেয় ।-
- মাঝেমাঝে যা ইচ্ছে করে তার উল্টোটা করতে চাই । কিন্তু পারিনা ।মাঝেমাঝে যা ইচ্ছে তাই করতে চাই । সেটাও পারি না। -

No comments:

Post a Comment

পোস্ট সম্পর্কে মতামত দিন